১. সুসংগঠিত প্রজ্ঞা ও সহানুভূতি:
কলেজটি শিক্ষার্থীদের শুধু জ্ঞান দেয়া না বরং সহানুভূতি, নৈতিকতা ও সামাজিক দায়বদ্ধতার সংমিশ্রণ ঘটানো।
২. আধুনিকতা এবং ঐতিহ্যের সংমিশ্রণ:
আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে স্থানীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সম্মিলন ঘটানো।
৩.সংযম ও উদ্ভাবনের সমন্বয়:
শৃঙ্খলা ও অনুপ্রেরণা—শুধু নিয়ম মানাই নয়, বরং নতুন চিন্তা, গুণগত মান এবং সৃজনশীলতায় উৎসাহিত করা।
৪.উন্নয়নমুখী নেতৃত্ব গড়ে তোলা:
শিক্ষার্থীদেরকে শুধু শিক্ষিত নয়, বরং আত্মনির্ভরশীল, প্রগতিশীল এবং নেতৃত্বগুণসম্পন্ন মানবসম্পদ হিসেবে গড়তে অঙ্গীকারবদ্ধ।